খ্যাতিমান/বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নামঃ-
১) শ্রী কালী কুমার সেন (উরশীউড়া), সুলতানপুর ইউনিয়নের সর্বপ্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন(১৯২১ ইং)
২) শ্রী অনঙ্গ মোহন ভট্টাচার্য্য(সুলতানপুর)তিনি ১৯৩১ সনে সুলতানপুর ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
৩) শ্রী প্রতাপ চন্দ্র দত্ত(সুলতানপুর)তিনি ১৯৩৪ সনে সুলতানপুর ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
৪) শ্রী মানেন্দ্র লাল দত্ত(সুলতানপুর)তিনি ১৯৩৭ সনে সুলতানপুর ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
৫) জনাব, শেখ আবদুল মালেক(সুলতানপুর) তিনি ১৯৪৭ সনে সুলতানপুর ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
৬) শ্রী প্রণয় ভূষণ বর্দ্ধন(বিরামপুর) তিনি ১৯৫২ সনে সুলতানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
৭) জনাব, এডঃ শেখ আনোয়ারুল ইসলাম বি,এ,অনার্স এম,এ,এলএলবি(সুলতানপুর) তিনি ১৯৭৪ সনে সুলতানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
৮) জনাব, শেখ মতিউর রহমান(হাবলাউচ্চ) তিনি ১৯৮৪ সনে সুলতানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
৯) জনাব, ফিরোজুর রহমান(সুলতানপুর) তিনি ১৯৯৪ সনে সুলতানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন, তিনি লায়ন্সের গভর্ণর, এফএম ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের উদ্যোক্তা ও পরিচালক, লায়ন ফিরোজুর রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এ্যান্ড কলেজ একাডেমী প্রতিষ্ঠাতা, এবং বিশিষ্ট দানবীর ও সমাজ সেবক হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেন, সুলতানপুর ইউনিয়নের পর পর চার বার চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন।
১০) শ্রী রাম কানাই দত্ত (সুলতানপুর)ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিখ্যাত বিদ্যা পীঠ রাম কানাই হাই একাডেমী প্রতিষ্ঠাতা, ব্রাহ্মণবাড়িয়, উকিল লাইব্রেরী এবং সুলতানপুর হাই স্কুলের এবং প্রাইমারী স্কুলের ভূমি দান করেন।
১১) আন্দি রাম চৌধুরী (সুলতানপুর) তাহাঁরসমাধির উপর সুলতানপুরে বিখ্রাত মঠ স্থাপিত হয়।
১২) মনমোহন বর্দ্ধন (বিরামপুর) ব্রিটিশ আমলে একজন বিখ্রাত উকিল ছিলেন।
১৩) ,, নরেন্দ্র লাল দত্ত (হাবলাউচ্চ) তিনি হাবলাউচ্চ প্রাইমারী ও হাই স্কুলের ভূমি দান করেন। এবং আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি চিরকুমার সন্ন্যাসী ছিলেন।
১৪) জনাব আবদুল বারী (গার্ড সাহেব) শাহপুর, তিনি ১৯১৭ সনে এন্ট্রান্স পাশ করেন। তিনি শাহপুর প্রাইমারী স্কুলের ভূমি দান করেন।
১৫) শ্রী বিনয় ভূষণ বর্দ্ধন (বিরামপুর) তিনি ব্রিটিশ আমলে কলকাতা হাই কোর্টের উকিল ছিলেন।
১৬) ,, ডাঃ কুসুম কুমার চক্রবর্তী(শিলাউর) তিনি স্বনামখ্যাত এমবিবিএস ডাক্তার ছিলেন।
১৭) ,, পিতাম্বর দত্ত(সুলতানপুর) তিনি পূজা অর্চনার জন্য নাচ্-মন্দির স্থাপন করে ছিলেন।
১৮) শ্রী বকুল পাল (উরশীউড়া) উরশীউড়া কালীচান সন্ন্যাসীর আশ্রমের ভূমি দান করেন।
১৯) জনাব শাহ সুফি মুন্সী আবদুল জব্বার (শাহপুর) তিনি ৪০ বৎসর যাবৎ শাহপুর জামে মসজিদে খতিব ছিলেন।
২০) শেখ আবদাল মিয়া (সুলতানপুর) তিনি একজন শ্রেষ্ঠ সার্ভেয়ার (আমিন) এবং বিশিষ্ট সালিশ ছিলেন।
২১) শাহ নাঈম উদ্দিন আল কাদেরী ওরফে শাহ সাহেব বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও কাদেরীয়া তরিকা পীর হিসাবে তদানিন্তন ত্রিপুরা, সিলেট, ময়মনসিংহ ও ঢাকা জেলায় খ্যাতিমান ছিলেন।
২২) কালা গাজী খাঁ ও আলী আকবর খাঁ প্রায় ৪০০ শত বৎসর পূর্বে সুলতানপুর পুরাতন জামে মসজিদ সুলতানী আমলের আদলে এক গম্ভুজ বিশিষ্ট মসজিদ নির্মাণ করেন।
২৩) আবদুল গণি মুন্সী (সুলতানপুর) ১৯৫৬ সালে তদানিন্তন পূর্ব পাকিস্থান প্রাদেশিক পরিষদের এমএলএ নির্বাচিত হন। তিনি একজন বিখ্যাত উকিল ছিলেন।
২৪) শ্রী ননি চন্দ্র চক্রবর্তী (শিলাউর) শিলাউর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভূমি দান করেন। তিনি ব্রাহ্মচারী ঠাকুর ছিলেন।
২৫) জনাব আবদুল হাকিম মিয়া (সুলতানপুর) সুলতানপুর বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সেক্রেটারী হিসাবে তিনি বহু কাল নির্বাচিত ছিলেন। তিনি একজন শিক্ষানুরাগী ও সমাজ সেবক ছিলেন।
২৪) খোরশেদ মিয়া (সুলতানপুর) সুলতানপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সূচনা লগ্ন থেকে স্বনাম ধন্য শিক্ষক ছিলেন। এবং গ্রামের বিশিষ্ট সালিশ ছিলেন।
২৫) সৈয়দ আবুল ফাত্তাহ্ (শিলাউর) তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়াজ মোহাম্মদ হাই স্কুলে প্রধান শিক্ষক ও একজন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি ছিলেন।
২৬) মোখলেছুর রহমান (দক্ষিণ জাঙ্গাল) তিনি বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও সালিশ এবং ইউনিয়নের সদস্য ছিলেন।
২৭) ফেরদৌস আলম ভূইয়া (বিরামপুর) তিনি একজন রাজনৈতিক বক্তা হিসাবে খ্যাতি লাভ করেন।
২৮) শেখ শফিকুল ইসলাম (সুলতানপুর) গণপ্রজাতন্ত্র বাংলাদেশ সরকারের সচিব ছিলেন। তিনি উত্তর সুলতানপুর দারুল উলুম মাদ্রাসা ও জামে মসজিদ ঈদগাহ মাঠ প্রতিষ্ঠা করেন।
২৯) ,, ডঃ আবদুর রউফ(সুলতানপুর)তিনি পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন।
৩০) ,, ডঃ আবদুল খালেক চৌধুরী (সুলতানপুর) তিনি পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন।
৩১) ,, ডাঃ নুরুল হক (সুলতানপুর) স্বনাম ধন্য পল্লী চিকিৎসক ও ফুটবল খেলার পরিচালক হিসাবে খ্যাতি লাভ করেন।
৩২) ,, আশরাফ আলী বেপারী (মহিউদ্দিননগর) বিশিষ্ট ব্যবসায় হিসাবে এলাকায় খ্যাতি লাভ করেন।
ব্রাক্ষণবাড়ীয়া সদর উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের কৃতি সন্তান মোঃ শওকত আলী ১৯৭৪ সালে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে স্নানোকোত্তর ডিগ্রি এবং পরবর্তিতে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি প্রথমে পরিকল্পনা কমিশনে গবেষনা কর্মকর্তা পদে চাকুরী করেন। পরবর্তীতে ১৯৯২ সনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে ডানিডা সাহায্যপুষ্ট শিশু দিবাযতœ কেন্দ্র প্রকল্পে প্রকল্প পরিচালক পদে যোগদান করেন। ইতিপূর্বে উক্ত পদে পরপর ২জন প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ দেয়া হয়। তাদের কেহই ডানিডার সাহায্য অর্থ ছাড় করতে এবং প্রকল্পটি চালুও করতে পারে নাই। ইত্যেবৎসরে প্রকল্পের পাইলট মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। উক্ত পরিস্থিতিতে মোঃ শওকত আলী চ্যালেঞ্জ নিয়ে পরিকল্পনা কমিশন থেকে মেয়াদ বৃদ্ধির অনুমোদন নেন এবং ডানিডার নিকট থেকে প্রকল্পের অর্থ ছাড় করেন এবং জনবল নিয়োগের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। প্রথমে ঢাকার কল্যানপুরে একতলা একটি বাড়ি ভাড়া করে প্রথম ডেকেয়ার সেন্টারটি চালু করেন। এই প্রকল্পের আওতায় নি¤œবিত্ত কর্মজীবী মায়েদের ০৬ মাস থেকে ০৬ বছর বয়সের শিশুদের দিবাকালীন সেবা প্রদান করা হয়। সরকারী উদ্যোগে ০৬ মাস থেকে ০৬ বছর বয়সের শিশুদের দিবাকালীন সেবা প্রদান এই প্রথম। প্রকল্পটি সংশোধন পূর্বক ঢাকা ও ঢাকা বর্হিভ‚ত বিভাগীয় শহরে মোট বারটি ডেকেয়ার সেন্টার স্থাপন করা হয়। প্রকল্প শেষে জনবল সহ কার্যক্রম রাজস্ব বাজেটে স্থানান্তর করা হয়। রাজস্ব বাজেটের অধীনে মোঃ শওকত আলীকে উপ-পরিচালক পদে পদস্থ করা হয়। উক্ত কার্যক্রমের পাশাপাশি তিনি মধ্যবিত্ত কর্মজীবী মায়েদের ০৬ মাস থেকে ০৬ বছর বয়সের শিশুদের জন্য একটি প্রকল্প প্রনয়ণ করে পরিকল্পনা কমিশনের অনুমোদন গ্রহণ পূর্বক ঢাকা শহরে আরও ৬ টি ডেকেয়ার সেন্টার স্থাপন করেন। এক্ষেত্রে সচিবালয় ডেকেয়ার সেন্টারটি উল্লেখযোগ্য। এই সেন্টার টি ১৯৯৮ সালের ১২ নভেম্বর তৎকালীন বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন। তিনি কার্যক্রম দেখে অত্যন্ত খুশী হন এবং এক ট্রাক ভর্তি খেলনা সামগ্রী ও অন্যান্য জিনিসপত্র শিশুদের উপহার দেন। ব্রাক্ষনবাড়ীয়ার বর্তমান এমপি জনাব, রবিউল আলম মুক্তাদির চৌধুরী (তখনকার পিএস-২) সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি শ্রমজীবী মায়েদের ০৬ মাস থেকে ০৬ বছর বয়সের শিশুদের জন্য ৩য় প্রকল্পটি প্রনয়ণ করে পরিকল্পনা কমিশনের অনুমোদন গ্রহণ পূর্বক ঢাকা এবং ঢাকা বর্হিভ‚ত জেলার শিল্পাঞ্চলে ১৪টি ডেকেয়ার সেন্টার স্থাপন করেন। তিনি অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে এই দুটি পকল্পের প্রকল্প পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। প্রতি কেন্দ্রে ৮০ জন করে শিশুকে সেবা দেয়া হয়। তিনি ডেকেয়ার সেন্টার স্থাপনের জন্য ঢাকা শহরে খিলগাঁও, আজিমপুর, মিরপুর-১ ও লালমাটিয়ায় ১০ কাঠা করে পিডবিøডির নিকট থেকে জমি ক্রয় পূর্বক উহাতে পিডবিøডির মাধ্যমে দ্বিতল ও পঞ্চম তলা ভবন নির্মাণ করেন। এর মধ্যে লালমাটিয়ার পঞ্চম তলা ভবনটি উল্লেখযোগ্য। সচিবালয়ের ১০ নং ভবনটি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নামে বরাদ্দ নেয়া হয়। উহাতে সচিবালয় ডেকেয়ার সেন্টারটি স্থাপন করা হয়। প্রকল্পটি সংশোধন করে ভবনটি সংস্কার পূর্বক দোতলা নির্মাণ করেন। এজিবি কার্যালয়ের মসজিদ ভবনের ৩য় তলার ২২০০ বর্গফুট জায়গা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের ডিজির নামে বরাদ্দ নিয়ে উহাতে একটি ডেকেয়ার সেন্টার চালু করেন। উল্লেখিত দুইটি প্রকল্প কার্যক্রম জনবল সহ রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করা হয়। শওকত আলীর নিরলস পরিশ্রমে জমি ক্রয় এবং ভবন নির্মাণ পূর্বক ডেকেয়ার সেন্টার চালু করার ফলে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর অনেক সম্পত্তি ও স্থাপনার মালিকানা হন।
ডেকেয়ার কার্যক্রম বাস্তবায়নে তার উদ্যোগ, নিরলস প্রচেষ্টা, সততা, নিষ্ঠা, কর্মদক্ষতা এবং উত্তম চবৎভড়ৎসধহপব মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক প্রসংশিত হয়েছে। মোঃ শওকত আলীকে দেশে প্রথম বারের মতো ০৬ মাস থেকে ০৬ বছর বয়সি শিশুদের জন্য ডেকেয়ার সেন্টার প্রতিষ্ঠার জনক বলা হয়ে থাকে। তিনি জানুয়ারী ২০০৮ সালে চাকুরী হতে অবসর গ্রহণ করেন। তার সময়ে ৩২টি ডেকেয়ার সেন্টার স্থাপন করা হয়। তিনি অবসরে আসার কালে ২টি পর্যায়ে আরও ৩১টি ডেকেয়ার সেন্টার স্থাপন করা হয়। সম্প্রতি শিশু সুরক্ষার জন্য বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র নামে একটি আইন পাশ হয়। বর্তমানে বাংলাদেশে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের অধীনে ৬৩টি ডেকেয়ার সেন্টার চালু রয়েছে। আরও ১০০টি ডেকেয়ার সেন্টার চালুর প্রক্রিয়া চলছে।
1. মেট্রো রেল প্রকল্পটি কার্যত 1 আগস্ট 2017 এ শুরু হয়েছিল এবং আমার যোগদানের তারিখ ছিল 1 সেপ্টেম্বর 2017 2. আমি এই প্রজেক্টে প্রায় 100 জন কর্মীকে বিভিন্ন ধরনের কাজে তত্ত্বাবধান করেছি এবং বর্তমানে 20 জন কর্মী আমার পর্যবেক্ষণে কাজ করছেন। 3. আমি cp03 এবং 04 এর kaাকা মেট্রো রেল প্রকল্প লাইন -6 প্যাকেজে কাজ করছি। আমি শুরু থেকেই এই নির্মাণ প্রকল্পে কাজ করছি এবং এখন আমি ইটালিয়ান -থাই ডেভেলপমেন্ট পাবলিক কোম্পানি লিমিটেড লাইন 06, cp3 এবং 04 DMRTDP লাইন - 6 এ ইউটিলিটি বিভাগের ম্যানেজার হিসাবে কাজ করছি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস